মার্কিন পররাষ্ট্র সচিব জর্জ সি মার্শালের ঘোষণা বিশ্লেষণ করলে মার্শাল পরিকল্পনার উদ্দেশ্য পরিষ্কার হয়ে ওঠে :
১) দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর যুদ্ধবিধস্ত ইউরোপের অর্থনৈতিক পুনরুজ্জীবনের মাধ্যমে সেখানে সোভিয়েত সাম্যবাদের প্রসার রোধ করা।
২) ইউরোপের সঙ্গে মার্কিন ব্যবসাবাণিজ্যের পথ সুগম করা।
৩) পরিকল্পনা গ্রহণকারী দেশগুলিকে নিয়ে একটি অনুগত রাষ্ট্রজোট গড়ে তোলা।
এককথায় ট্রুম্যান নীতিকে কার্যকর করার উদ্দেশ্যেই 'মার্শাল পরিকল্পনা' গ্রহণ করা হয়।
১) দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর যুদ্ধবিধস্ত ইউরোপের অর্থনৈতিক পুনরুজ্জীবনের মাধ্যমে সেখানে সোভিয়েত সাম্যবাদের প্রসার রোধ করা।
২) ইউরোপের সঙ্গে মার্কিন ব্যবসাবাণিজ্যের পথ সুগম করা।
৩) পরিকল্পনা গ্রহণকারী দেশগুলিকে নিয়ে একটি অনুগত রাষ্ট্রজোট গড়ে তোলা।
এককথায় ট্রুম্যান নীতিকে কার্যকর করার উদ্দেশ্যেই 'মার্শাল পরিকল্পনা' গ্রহণ করা হয়।