নাগরিকের অধিকার ও কর্তব্য
- মানবিক অধিকারগুলি কয়াট ধারায় স্থান পেয়েছে?
উত্তর: মানবিক অধিকারগুলি ৩০টি ধারায় স্থান পেয়েছে। - কবে ‘পশ্চিমবঙ্গ মানবাধিকার কমিশন ‘ গঠিত হয়?
উত্তর: ১৯৯৫ খ্রিস্টাব্দে ‘পশ্চিমবঙ্গ মানবাধিকার কমিশন’ গঠিত হয়। - কবে ‘জাতীয় মানবাধিকার কমিশন ’ গঠিত হয়?
উত্তর: ১৯৯৩ খ্রিস্টাব্দে ‘জাতীয় মানবাধিকার কমিশন’ গঠিত হয়। - কবে ভারত সরকারের মানবাধিকার রক্ষা আইন পাস হয়?
উত্তর: ১৯৯৩ খ্রিস্টাব্দে ভারত সরকারের মানবাধিকার রক্ষা আইন পাস হয়। - কবে মানবাধিকার সম্পর্কিত বিশ্বজনীন ঘোষণাপত্র গৃহীত হয়?
উত্তর: ১৯৪৮ খ্রিস্টাব্দের ১০ ডিসেম্বর মানবাধিকার সম্পর্কিত বিশ্বজনীন ঘোষণাপত্র গৃহীত হয়। - ভারতের সংবিধানে বর্ণিত সাম্যের অধিকার কী ধরনের অধিকার?
উত্তর: ভারতের সংবিধানে বর্ণিত সাম্যের অধিকার মূলত একটি রাজনৈতিক অধিকার। - কবে ভারতীয় নাগরিকদের কর্তব্যগুলি সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে?
উত্তর: ১৯৭৬ খ্রিস্টাব্দে ভারতীয় নাগরিকদের কর্তব্যগুলি সংবিধানে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। - পঞ্চায়েত গঠনের অধিকার কার সঙ্গে যুক্ত?
উত্তর: পঞ্চায়েত গঠনের অধিকার রাষ্ট্রীয় নির্দেশমূলক নীতির সঙ্গে যুক্ত। - ভারতীয় সংবিধানে মৌলিক কর্তব্যসমূহ কার সঙ্গে যুক্ত?
উত্তর: ভারতীয় সংবিধানে মৌলিক কর্তব্যসমূহ রাষ্ট্রীয় নির্দেশমূলক নীতির সঙ্গে যুক্ত। - ভারতে কে মৌলিক অধিকারগুলি রক্ষা করতে সক্ষম ?
উত্তর: ভারতে সুপ্রিমকোর্ট ও হাইকোর্ট উভয়েই মৌলিক অধিকারগুলি রক্ষা করতে সক্ষম। - ভোটদান করা কাদের পবিত্র কর্তব্য?
উত্তর: ভোটদান করা নাগরিকদের পবিত্র কর্তব্য। - রাজনৈতিক অধিকার কারা ভোগ করেন?
উত্তর: রাজনৈতিক অধিকার কে বলমাত্র নাগরিকরাই ভোগ করেন। - কবে ভারতীয় নাগরিকতা আইন প্রণীত হয়?
উত্তর: ১৯৫৫ খ্রিস্টাব্দে ভারতীয় নাগরিকতা আইন প্রণীত হয়। - ভারতে কত বছর বয়সে পূর্ণ নাগরিকতা লাভ করা যায়?
উত্তর: ভারতে ১৮ বছর বয়সে পূর্ণ নাগরিকতা লাভ করা যায়। - ধর্মের অধিকার কী ধরনের অধিকার?
উত্তর: ধর্মের অধিকার হল একটি সামাজিক অধিকার। - জীবনের অধিকার কী ধরনের অধিকার ?
উত্তর: জীবনের অধিকার হল একটি অন্যতম সামাজিক অধিকার। - ভোটদানের অধিকার কী ধরনের অধিকার?
উত্তর: ভোটদানের অধিকার হল একটি রাজনৈতিক অধিকার। - বাকস্বাধীনতার অধিকার কী ধরনের অধিকার?
উত্তর: বাকস্বাধীনতার অধিকার হল একটি সামাজিক অধিকার। - কর্মের অধিকার কী ধরনের অধিকার?
উত্তর: কর্মের অধিকার হল একটি অর্থনৈতিক অধিকার। - সম্পত্তির অধিকার কী ধরনের অধিকার?
উত্তর: সম্পত্তির অধিকার হল একটি অর্থনৈতিক অধিকার। - রাষ্ট্র অসদাচরণের জন্য কাদেরকে দেশ থেকে বহিষ্কার করতে পারে?
উত্তর: রাষ্ট্র অসদাচরণের জন্য বিদেশিদেরকে দেশ থেকে বহিষ্কার করতে পারে। - নাগরিকতা কীভাবে অর্জন করা যায়?
উত্তর: নাগরিকতা জন্মসূত্রে ও দেশীয়করণের মাধ্যমে অর্জন করা যায়। - নাগরিক বলতে কী বোঝায় ?
উত্তর: নাগরিক হল সেই ব্যক্তি যিনি রাষ্ট্রের আনুগত্য স্বীকার ও রাজনৈতিক অধিকার ভোগ করেন। - “নাগরিকতা হল জনগণের কল্যাণের জন্য নিজ সুচিন্তিত বিচারবুদ্ধি প্রয়োগ” —উক্তিটি কার?
উত্তর: নাগরিকতা হল জনগণের কল্যাণের জন্য নিজ সুচিন্তিত বিচারবুধি প্রয়োগ” –বলেছেন অধ্যাপক ল্যাস্কি। - কোন দেশে নাগরিক শব্দটির উৎপত্তি হয় ?
উত্তর: নাগরিক শব্দটির উৎপত্তি হয় গ্রিস দেশে। - কোন দেশের সংবিধানে বিদেশিদের আশ্রয়দানের বিশেষ সুবিধার কথা উল্লেখ আছে?
উত্তর: চিনের সংবিধানে বিদেশিদের আশ্রয়দানের বিশেষ সুবিধার কথা উল্লেখ আছে। - সুনাগরিকতার পথে প্রতিবন্ধকতা কীসের জন্য সৃষ্টি হয়?
উত্তর: স্বার্থপরতা হল সুনাগরিকতার পথে প্রতিবন্ধকতা। - গণতন্ত্রের সাফল্যের অন্যতম শর্ত কী?
উত্তর: সুনাগরিকতা হল গণতন্ত্রের সাফল্যের অন্যতম শর্ত। - নাগরিকতার ধারণাটি সুন্দরভাবে বিশ্লেষণ করেন কে?
উত্তর: বিখ্যাত গ্রিক দার্শনিক অ্যারিস্টটল নাগরিকতার ধারনাটি সুন্দরভাবে বিশ্লেষণ করেন। - ভোটদানের অধিকার কাদের থাকে?
উত্তর: ভোটদানের অধিকার কেবলমাত্র নাগরিকদেরকেই প্রদান করা হয়। - অধিকার বলতে কী বোঝায় ?
উত্তর: ব্যক্তিত্ব বিকাশের জন্য নাগরিক জীবনে যে সমস্ত সুযোগসুবিধাগুলি একান্ত প্রয়োজন তাকে অধিকার বলে। - সিকিমের জনগণ কীভাবে ভারতের নাগরিক হয়?
উত্তর: সিকিমের জনগণ সমষ্টিগত নাগরিকতা লাভের ফলে ভারতের নাগরিক। - ‘ধাক্কা না খেয়ে পথ চলার অধিকার যদি আমার থাকে, তাহলে তোমার কর্তব্য হল আমাকে প্রয়োজনমতো পথ ছেড়ে দেওয়া’, -উক্তিটি কার?
উত্তর: ‘ধাক্কা না খেয়ে পথ চলার অধিকার যদি আমার থাকে, তাহলে তোমার কর্তব্য হল আমাকে প্রয়োজনমতো পথ ছেড়ে দেওয়া’, বলেছেন বিশিষ্ট রাষ্ট্রবিজ্ঞানী হবস হাউস। - সনদের কত নং ধারায় জাতি, ধর্ম, ভাষা ও নারী পুরুষ নির্বিশেষে সকলের মানবাধিকার ও মৌলিক স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠার জন্য পৃথিবীর প্রতিটি রাষ্ট্র একে অপরকে সহযোগিতা করবে ?
উত্তর: সনদের ১ (৩) নং ধারায় জাতি, ধর্ম, ভাষা ও নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সকলের মানবাধিকার ও মৌলিক স্বাধীনতা প্রতিষ্ঠার জন্য পৃথিবীর প্রতিটি রাষ্ট্র একে অপরকে সহযোগিতা করবে।