আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বলতে কী বােঝ? উত্তর: পথিবীর বিভিন্ন রাষ্ট্রের মধ্যে পারস্পরিক কূটনৈতিক, সামরিক প্রভৃতি বিষয়ে যে সম্পর্কের সৃষ্টি হয়, তাকেই আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বলে।
আন্তর্জাতিক আইন কাকে বলে? উত্তর: আন্তর্জাতিক নিয়মকানুন যেগুলির দ্বারা পৃথিবীর বিভিন্ন রাষ্ট্র নিয়ন্ত্রিত হয় সেই নিয়মকানুনকেই বলা হয় আন্তর্জাতিক আইন।
‘Power’ শব্দের উৎপত্তি হয়েছে কীভাবে ? উত্তর: ফরাসি শব্দ ‘Pouvour’ এবং লাতিন শব্দ ‘POTESTAS’ থেকে ইংরেজি Power শব্দের উৎপত্তি হয়। এর অর্থ হল ক্ষমতা।
কে বলেছেন—“আন্তর্জাতিক রাজনীতির প্রাথমিক লক্ষ্য হল ক্ষমতা বা শক্তি” ? উত্তর: আন্তর্জাতিক রাজনীতির প্রাথমিক লক্ষ্য হল ক্ষমতা বা শক্তি, এ কথা বলেছেন অধ্যাপক মরগেনথাউ।
ক্ষমতা বলতে কী বােঝ ? উত্তর: সাধারণভাবে ক্ষমতা হল নিয়ন্ত্রণ করার শক্তি। তবে আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে ক্ষমতা বলতে জাতীয় ক্ষমতা বা জাতীয় শক্তিকেই বােঝায়।
লাসওয়েল ও কাপলান রাজনৈতিক ক্ষমতা বলতে কী বােঝাতে চেয়েছেন ? উত্তর: লাসওয়েল ও কাপলান এর মতে, “রাজনৈতিক ক্ষমতা হল কোনাে কিছু মঞ্জুর করা বা না করার ভয় দেখিয়ে অপরের আচরণকে প্রভাবিত করার সামর্থ্য।”
ক্ষমতা সম্পর্কে রবার্ট ডালের বক্তব্য কী ? উত্তর: রবার্ট ডালের মতে, ক্ষমতা হল বলপ্রয়ােগের দ্বারা অর্জিত প্রভাব।
ক্ষমতার প্রধান বৈশিষ্ট্য কী ? উত্তর: ক্ষমতার প্রধান বৈশিষ্ট্য হল এটি বিভিন্ন রাষ্ট্রের পারস্পরিক আচরণ ও সম্পর্কের বিচার।
ক্ষমতার উপাদানগুলি কী কী ? উত্তর: ক্ষমতার উপাদানগুলি হল ভৌগােলিক অবস্থান, অর্থনৈতিক শক্তি, সামরিক শক্তি, মনস্তাত্ত্বিক উপাদান, আন্তর্জাতিক অবস্থান প্রভৃতি।
রাজনীতিকে শক্তি নির্ভর বলেছেন কে ? উত্তর: ই. এইচ. কার বলেছেন রাজনীতি শক্তি নির্ভর।
ফ্রাঙ্কলের মতে শক্তি বা ক্ষমতা কী ? উত্তর: ফ্রাঙ্কলের মতে, অন্যের মন ও কার্যক্রমকে নিয়ন্ত্রণ করা এবং কাঙ্ক্ষিত ফল সৃষ্টির সামর্থ্যই হল শক্তি বা ক্ষমতা।
মরগেনথাউ-এর মতে শক্তি কী ? উত্তর: মরগেনথাউ-এর মতে, শক্তি হল অন্যের মন এবং কাজের উপর প্রয়ােগযােগ্য ক্ষমতা।
রাসেলের ভাষায় ক্ষমতা কী ? উত্তর: রাসেলের ভাষায় ক্ষমতা হল ‘The Production of intended effects’।
‘রাজনৈতিক ক্ষমতা’ বলতে অধ্যাপক অ্যালান বল কী বােঝাতে চেয়েছেন ? উত্তর: অধ্যাপক অ্যালান বলের মতে, রাজনৈতিক ক্ষমতা হল এক ধরনের সম্পর্ক।
“ক্ষমতা হল রাজনীতিচর্চার প্রধান বিষয়” কার উক্তি ? উত্তর: “ক্ষমতা হল রাজনীতিচর্চার প্রধান বিষয়”, এই উক্তিটি হল অধ্যাপক অ্যালান বলের।
‘Modern Politics and Government’ গ্রন্থটির লেখক কে ? উত্তর: ‘Modern Politics and Government’ গ্রন্থটির লেখক হলেন অধ্যাপক অ্যালান বল।
‘ভূরাজনীতি’ তত্ত্বটির প্রবক্তা কে ? উত্তর: ‘ভূরাজনীতি’ তত্ত্বটির প্রবক্তা হলেন হ্যালফোর্ড ম্যাকাইভার।
পুঁজিবাদী ব্যবস্থা কাকে বলে ? উত্তর: যে ব্যবস্থায় দেশের আর্থিক নীতি পুঁজিপতিদের দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয় সেই ব্যবস্থাকে পুঁজিবাদী ব্যবস্থা বলে।
উন্নয়নশীল দেশ কাকে বলে ? উত্তর: যে-সকল দেশ খুব উন্নত নয় আবার খুব অনুন্নতও নয় অর্থাৎ উন্নয়নের পথে সেই সকল দেশকে উন্নয়নশীল দেশ বলা হয়।
এলিট বলতে কাদের বােঝানাে হয় ? উত্তর: যে-সকল মানুষ জ্ঞান, বিদ্যা, বুদ্ধি ও সংস্কৃতিতে শ্রেষ্ঠ তাদের এলিট বলা হয়।
‘জোটনিরপেক্ষ নীতি’ বলতে কী বােঝায় ? উত্তর: ‘জোটনিরপেক্ষ নীতি’ বলতে বােঝায় মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র অথবা সােভিয়েত ইউনিয়ন, এর কোনােটিতে যােগদান না করে বিশ্বশান্তির লক্ষ্যে পররাষ্ট্রনীতি প্রণয়ন ও কার্যকর করা।
জোটনিরপেক্ষ আন্দোলনের জনক কে ? উত্তর: ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী পণ্ডিত জওহরলাল নেহরু হলেন জোটনিরপেক্ষ আন্দোলনের জনক।
‘জাতীয় স্বার্থ’ বলতে কী বােঝায় ? উত্তর: ‘জাতীয় স্বার্থ’ বলতে বােঝায় একটি আদর্শ স্থানীয় উদ্দেশ্যের সমষ্টি।
জনসমষ্টির সঙ্গে জাতীয় শক্তির সম্পর্ক কী ? উত্তর: জাতীয় শক্তির একটি উপাদান হল জনসমষ্টি।
‘সামরিক শক্তি’র সঙ্গে ‘জাতীয় শক্তি’র সম্পর্ক কী ? উত্তর: জাতীয় শক্তির একটি উপাদান হল ‘সামরিক শক্তি’।
‘কূটনীতি’র সঙ্গে ‘জাতীয় শক্তি’র সম্পর্ক কী ? উত্তর: ‘জাতীয় শক্তি’র একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান হল ‘কূটনীতি’।
জোটনিরপেক্ষ আন্দোলন কবে, কোথায় প্রথম সূচনা হয় ? উত্তর: জোটনিরপেক্ষ আন্দোলন ১৯৫৫ খ্রিস্টাব্দে ইন্দোনেশিয়ার বান্দুং শহরে আফ্রো-এশিয়ার রাষ্ট্র সম্মেলনে প্রথম সূচনা হয়।
জোটনিরপেক্ষ রাষ্ট্রগুলির কবে, কোথায় প্রথম সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় ? উত্তর: জোটনিরপেক্ষ রাষ্ট্রগুলির ১৯৬১ খ্রিস্টাব্দে (১-৬ সেপ্টেম্বর) বেলগ্রেডে প্রথম সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
জোটনিরপেক্ষ রাষ্ট্রগুলির কবে, কোথায় দ্বিতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় ? উত্তর: জোটনিরপেক্ষ রাষ্ট্রগুলির ১৯৬৮ খ্রিস্টাব্দে (৫-১০ অক্টোবর) কায়রােতে দ্বিতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
জোটনিরপেক্ষ রাষ্ট্রগুলির কবে, কোথায় তৃতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় ? উত্তর: জোটনিরপেক্ষ রাষ্টগুলির ১৯৭০ খ্রিস্টাব্দে (৮-১০ সেপ্টেম্বর) জাম্বিয়ার রাজধানী লুসাকাতে তৃতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
জোটনিরপেক্ষ রাষ্ট্রগুলির কবে, কোথায় চতুর্থ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় ? উত্তর: জোটনিরপেক্ষ রাষ্টগুলির ১৯৭৩ খ্রিস্টাব্দে (৫-৯ সেপ্টেম্বর) আলজিয়ার্সে চতুর্থ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
জোটনিরপেক্ষ রাষ্ট্রগুলির কবে, কোথায় পঞ্চম সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় ? উত্তর: জোটনিরপেক্ষ রাষ্ট্রগুলির ১৯৭৬ খ্রিস্টাব্দে (১৬-১৯ আগস্ট) শ্রীলঙ্কার রাজধানী কলম্বােতে পঞ্চম সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
জোটনিরপেক্ষ রাষ্ট্রগুলির কবে, কোথায় ষষ্ঠ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় ? উত্তর: জোটনিরপেক্ষ রাষ্ট্রগুলির ১৯৭৯ খ্রিস্টাব্দে (৩-৯ সেপ্টেম্বর) হাভানায় ষষ্ঠ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
জোটনিরপেক্ষ রাষ্ট্রগুলির কবে, কোথায় সপ্তম সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় ? উত্তর: জোটনিরপেক্ষ রাষ্ট্রগুলির ১৯৮৩ খ্রিস্টাব্দে (৭-১১ মার্চ) নতুন দিল্লিতে সপ্তম সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
জোটনিরপেক্ষ রাষ্ট্রগুলির কবে, কোথায় অষ্টম সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় ? উত্তর: জোটনিরপেক্ষ রাষ্ট্রগুলির ১৯৮৬ খ্রিস্টাব্দে (১-৭ সেপ্টেম্বর) হারারেতে অষ্টম সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
জোটনিরপেক্ষ রাষ্ট্রগুলির কবে, কোথায় নবম সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় ? উত্তর: জোটনিরপেক্ষ রাষ্ট্রগুলির ১৯৮৯ খ্রিস্টাব্দে (১-৭ সেপ্টেম্বর) বেলগ্রেডে (দ্বিতীয় বার) নবম সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
জোটনিরপেক্ষ রাষ্ট্রগুলির কবে, কোথায় দশম সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় ? উত্তর: জোটনিরপেক্ষ রাষ্ট্রগুলির ১৯৯২ খ্রিস্টাব্দে (১-৬ সেপ্টেম্বর) জাকার্তায় দশম সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
জোটনিরপেক্ষ রাষ্ট্রগুলির কোথায় ত্রয়ােদশ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় ? উত্তর: জোটনিরপেক্ষ রাষ্ট্রগুলির কুয়ালালামপুরে ত্রয়ােদশ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
প্রথম নির্জোট শীর্ষ সম্মেলনে কতগুলি রাষ্ট্রের প্রতিনিধি যােগদান করেছিলেন ? উত্তর: প্রথম নির্জোট শীর্ষ সম্মেলনে ২৫টি রাষ্ট্রের প্রতিনিধি যােগদান করেছিলেন।
কুয়ালালামপুরে অনুষ্ঠিত নির্জোট শীর্ষ সম্মেলনে কতগুলি রাষ্ট্র অংশ গ্রহণ করেছিল ? উত্তর: কুয়ালালামপুরে অনুষ্ঠিত নির্জোট শীর্ষ সম্মেলনে ১১৩টি রাষ্ট্রের প্রতিনিধি যােগদান করেছিলেন।
জাতীয় স্বার্থকে জাতীয় মূল্যবােধের সমষ্টি বলেছেন কে ? উত্তর: জাতীয় স্বার্থকে জাতীয় মূল্যবােধের সমষ্টি বলেছেন অধ্যাপক ফ্রাঙ্কেল।
নির্জোট শীর্ষ সম্মেলন কত বছর অন্তর অনুষ্ঠিত হয় ? উত্তর: নির্জোট শীর্ষ সম্মেলন তিন বছর অন্তর অনুষ্ঠিত হয়।
‘বিশ্বায়ন’ বলতে কী বােঝ ? উত্তর: সাধারণ অর্থে ‘বিশ্বায়ন’ বলতে বিশ্বব্যাপী বাণিজ্য ও প্রযুক্তির বিস্তার বােঝায়।
প্রথম নির্জোট শীর্ষ সম্মেলনে উপস্থিত বিশিষ্ট রাষ্ট্রনেতাদের নাম উল্লেখ করাে। উত্তর: বিশিষ্ট রাষ্ট্র নেতাগণ হলেন ভারতের শ্রী জওহরলাল নেহরু, সংযুক্ত আরব প্রজাতন্ত্রের নাসের, ইন্দোনেশিয়ার সুকর্ন, যুগােশ্লাভিয়ার টিটো এবং ঘানার নক্রুমা।
পুঁজিবাদী বিশ্বায়ন বলতে কী বােঝ ? উত্তর: পুঁজিবাদী বিশ্বায়ন হচ্ছে একটি অর্থনৈতিক প্রক্রিয়া যার ফলে পৃথিবীর প্রতিটি দেশই একে অপরের ওপর অর্থনৈতিক নির্ভরশীল হয়ে পড়ে।
CTBT-এর পুরাে নাম কী? উত্তর: Comprehensive Test Ban Treaty [সামগ্রিক (পরমাণু) পরীক্ষা নিষিদ্ধ চুক্তি]।
রােডি পররাষ্ট্রনীতি বলতে কী বােঝাতে চেয়েছেন ? উত্তর: রােডির মতে পররাষ্ট্রনীতি হল জাতীয় স্বার্থ সংরক্ষণের জন্য এবং অন্য রাষ্ট্রের ব্যবহার পরিবর্তনের জন্য গৃহীত একগুচ্ছ নীতি।
“ঠান্ডা লড়াইয়ের পরবর্তীকালে নিজোট আন্দোলন বেশি প্রাসঙ্গিক”—এই উক্তি কাদের? উত্তর: আন্তর্জাতিক রাজনীতি বিশেষজ্ঞ ড. ওয়ান (Dr. Wan) এবং ড. সিয়াও (Dr.Xiao) -এর উক্তিটি হল—“ঠান্ডা লড়াইয়ের পরবর্তীকালে নির্জোট আন্দোলন বেশি প্রাসঙ্গিক।
W.T.O.-এর পুরাে নাম কী? উত্তর: W.T.O.- এর পুরাে নাম World Trade Organization (বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা)।
ব্যক্তিগত ইচ্ছা ও কাজকে জাতীয় স্বার্থের নামে চালানাের চেষ্টা করেছেন কারা? উত্তর: নেপােলিয়ন, হিটলার, মুসােলিনি, জর্জ বুশ প্রভৃতি রাষ্ট্রনায়কগণ ব্যক্তিগত ইচ্ছা ও কাজকে জাতীয় স্বার্থের নামে চালানাের চেষ্টা করেছেন।
হার্টম্যান ‘জাতীয় স্বার্থ’ বলতে কী বােঝাতে চেয়েছেন? উত্তর: হার্টম্যান বলেছেন, “অপরাপর রাষ্ট্রের সঙ্গে সম্পর্কের ক্ষেত্রে রাষ্ট্রগুলি যা সংরক্ষণ বা অর্জন করতে চায়, তাই হল জাতীয় স্বার্থ।”
‘জোট নিরপেক্ষতাবাদ বলতে সেই সকল দেশের পররাষ্ট্রনীতিকে বােঝায় যারা কমিউনিস্ট বা পশ্চিমি কোনাে শক্তি জোটের সঙ্গে যুক্ত নয়।’—এ কথা কে বলেছেন? উত্তর: ‘জোট নিরপেক্ষতাবাদ বলতে সেই সকল দেশের পররাষ্ট্রনীতিকে বােঝায় যারা কমিউনিস্ট পশ্চিমি কোনাে শক্তি জোটের সঙ্গে যুক্ত নয়।’—এ কথা বলেছেন অধ্যাপক বার্টন।
‘জাতীয় স্বার্থ হল পররাষ্ট্র নীতির ক্ষেত্রে মুখ্য ধারণা’—এ কথা বলেছেন কে? উত্তর: ‘জাতীয় স্বার্থ হল পররাষ্ট্রনীতির ক্ষেত্রে মুখ্য ধারণা’—এ কথা বলেছেন অধ্যাপক ফ্রান্কেল।
‘Non alignment is freedom of action which is part of independence’-কার উক্তি? উত্তর: ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহেরু নির্জোট আন্দোলন সম্পর্কে বলেছেন- ‘Non alignment is freedom of action which is part of independence’।
কবে, কাদের মধ্যে বান্দুং সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়? উত্তর: ১৯৫৫ খ্রিস্টাব্দেবান্দুং শহরে অ্যাফেলা এশিয়ান সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
বান্দুং সম্মেলনের উদ্দেশ্য কী ছিল? উত্তর: বান্দুং সম্মেলনের উদ্দেশ্য ছিল অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক সহযােগিতা এবং উপনিবেশবাদের বিরােধিতা করা।
বিশ্বায়ন বিরােধী আন্দোলনের প্রথম শহিদ কে? উত্তর: ২৩ বছরের তরুণ কার্লো জিওলানি হলেন বিশ্বায়ন বিরােধী আন্দোলনের প্রথম শহিদ।
আর্থিক দৃষ্টিকোণ থেকে বিশ্বায়ন’ বলতে কী বােঝ? উত্তর: আর্থিক দৃষ্টিকোণ থেকে বিশ্বায়ন’ বলতে বােঝায়, মুক্ত বাজার-অর্থনীতির পথ নির্দেশ করা।
জোটনিরপেক্ষতাকে ‘Counter force to the Balance of Power’, কে বলেছেন? উত্তর: জোটনিরপেক্ষতাকে ‘Counter force to the Balance of Power’, বলেছেন অধ্যাপক জয়ন্তনুজ বন্দ্যোপাধ্যায়।
‘NATO’-এর পুরাে নাম কী? উত্তর: ‘NATO’-এর পুরাে নাম North Atlantic Treaty Organisation (উত্তর আতলান্তিক চুক্তি সংস্থা)।
‘Globalization is not working for many of world’s poor. It is working for stability of the global economy.’-কার উক্তি? উত্তর: জোসেফ স্টিগনিংস বিশ্বায়ন বিষয়ে আলােচনা করতে গিয়ে বলেন, ‘Globalization is not working for many of world’s poor. It is working for stability of the global economy.’
“সংস্কৃতির অন্তরে বিশ্বায়নের অবস্থান, আবার বিশ্বায়নের অন্তরে সংস্কৃতির অবস্থান” (Globalization is at the heart of modern Culture, Culture practices lie at the heart of Globalization)—কার উক্তি? উত্তর: “সংস্কৃতির অন্তরে বিশ্বায়নের অবস্থান, আবার বিশ্বায়নের অন্তরে সংস্কৃতির অবস্থান” (Globalization is at the heart of modern Culture, Culture practices lie at the heart of Globalization) এ কথা বলেছেন জন টমিলসন (John Tamilson)।
‘বিশ্বায়ন’-এর ইংরেজি প্রতিশব্দ কী? উত্তর: ‘বিশ্বায়ন’-এর ইংরেজি প্রতিশব্দ হল—’Globalization’।
‘গ্লোবালাইজেশন অ্যান্ড ইটস ডিসকনটেন্টস’ বইটির রচয়িতা কে? উত্তর: ‘গ্লোবালাইজেশন অ্যান্ড ইটস ডিসকনটেন্টস’ গ্রন্থটির রচয়িতা হলেন জোসেফ স্টিগনিৎস।
“দ্য পলিটিক্যাল ইকনমি অব দ্য টুয়েন্টিয়েথ সেঞ্চুরি” গ্রন্থটির রচয়িতা কে? উত্তর: “দ্য পলিটিক্যাল ইকনমি অব দ্য টুয়েন্টিয়েথ সেঞ্চুরি” গ্রন্থটির রচয়িতা সামির আমিন।
দ্বিমেরু রাজনীতির পরিবর্তে একমেরুকেন্দ্রিক রাজনীতির সূচনা কবে থেকে হয়? উত্তর: দ্বিমেরু রাজনীতির পরিবর্তে একমেরুকেন্দ্রিক রাজনীতির সূচনা হয় ১৯৯১ খ্রিস্টাব্দে সােভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর থেকে।
কে বিশ্বায়নকে বিশ্বের বিভিন্ন রাষ্ট্র ও জনগণের মধ্যে ঘনিষ্ঠতর সংযােগস্থাপন বলে অভিহিত করেছেন? উত্তর: বিশ্বায়নকে বিশ্বের বিভিন্ন রাষ্ট্র ও জনগণের মধ্যে ঘনিষ্ঠতর সংযােগস্থাপন বলে অভিহিত করেছেন জোসেফস্টিগনিৎস।
কয়েকটি জোটনিরপেক্ষ রাষ্ট্রের নাম উল্লেখ করাে। উত্তর: কয়েকটি জোটনিরপেক্ষ রাষ্ট্রের নাম হল- ভারত, চিন, ইন্দোনেশিয়া, যুগােশ্লাভিয়া, মিশর প্রভৃতি।
বিশ্বায়নের দুটি নীতি কী কী? উত্তর: বিশ্বায়নের দুটি নীতি হল—(ক) উদারীকরণ এবং (খ) বেসরকারিকরণ।
সিবিউরির দৃষ্টিতে জাতীয় স্বার্থ কী? উত্তর: সিবিউরির মতে, জাতীয় স্বার্থ’ হল একটি আদর্শ স্থানীয় উদ্দেশ্যের সমষ্টি।
বর্তমানে আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে কোন্ রাষ্ট্র একমেরুকেন্দ্রিক রাজনীতিতে নেতৃত্ব করছে? উত্তর: বর্তমানে আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র একমেরুকেন্দ্রিক রাজনীতিতে নেতৃত্ব করছে।