Tuesday 7 April 2020

অভিযােজন জীবন বিজ্ঞান

অভিযােজন (সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর)

প্রশ্ন 1. অভিযােজন কাকে বলে?
উত্তর : কোন নির্দিষ্ট পরিবেশে সুষ্ঠুভাবে বেঁচে থাকা এবং বংশ বৃদ্ধি করার জন্য জীবের গঠনে, কাজে এবং স্বভাবে যে সব স্থায়ী পরিবর্তন হয় সেগুলিকে অভিযোজন (Adaptation) বলে।
প্রশ্ন 2. পদ্মের বৃন্তগুলি জলের মধ্যে খাড়া হয়ে থাকতে পারে কেন?
উত্তর : পদ্মপাতার বৃন্তে ও পুষ্প বৃন্তে বায়ুপূর্ণ অসংখ্য বড় বড় বায়ুগহবর নামে গহ্বর থাকে। এর ফলে বৃন্ত গুলি স্পঞ্জের মত নরম হয়। বৃন্তের ভেতরে বায়ুর চাপ এবং বৃন্তের বাইরে জলের চাপ—এই দুই ধরনের বিপরীত চাপের প্রভাবে বৃন্তগুলি জলের মধ্যে খাড়া হয়ে থাকে।
প্রশ্ন 3. পদ্মের বৃন্তে স্কে-রেনকাইমা ও অন্য কোন যান্ত্রিক কলা থাকে না কেন?
উত্তর : পদ্মের বৃন্তের মধ্যে বা যুগহ্বর থাকে। বায়ুগম্বরের মধ্যে আড়াআড়িভাবে অবস্থিত জল প্রতিরোধ্য পাতের মত এক রকম গঠন সৃষ্টি করে। এগুলােকে মধ্যশিরা বলে। মধ্যশিরা ও বায়ুপূর্ণ গহ্বরগুলি পদ্মের দৈহিক ঋজুতার পক্ষে যথেষ্ট বলে এদের বৃন্তে স্কে-রেনকাইমা ও অন্য কোন যান্ত্রিক কলা থাকে না।
প্রশ্ন 4 (i) জাঙ্গল উদ্ভিদ কাকে বলে? (ii) এর একটি উদাহরণ দাও। এজাতীয় উদ্ভিদের প্রধান সমস্যা কি কি ?
উত্তর : (i) জাঙ্গল উদ্ভিদ ও মরুভূমির অথবা মরুপ্রায় অঞ্চলের বালুকাময় মাটিতে অথবা পাহাড়-পর্বতের পাথুরে মাটিতে জলের পরিমাণ অত্যন্ত কম। এইরকম মাটিতে যে ধরনের গাছপালা জন্মায়, তাদের জাঙ্গল উদ্ভিদ (Xerophytes) বলে।
(ii) ফণিমনসা একরকম জাঙ্গল উদ্ভিদ। জাঙ্গল উদ্ভিদের প্রধান সমস্যা হল জল-সংরক্ষণ ও বাষ্পমােচন কমানাের ব্যবস্থা করা।
প্রশ্ন 5. ফণিমনসা গাছের মূল মাটির অল্প নীচে সম্প্রসারিত থাকে কেন?
উত্তর : মরুভূমিতে বা যে সব জায়গায় পাথুরে মাটি, সেখানে বার্ষিক বৃষ্টিপাতের পরিমাণ খুবই কম এবং বৃষ্টিপাত খুবই অনিয়মিত। এসব স্থানে মাটি জল ধরে রাখতে পারে না। ফলে যে অল্প পরিমাণ বৃষ্টি হয়, সেই বৃষ্টির জল যাতে সহজে শােষণ করতে পারে, তার জন্য ফণিমনসার মূল মাটির অল্প নিচেই সম্প্রসারিত থাকে।
প্রশ্ন 6. ফণিমনসার জলশােষণ ক্ষমতা সাধারণ উদ্ভিদের চেয়ে বেশী কেন ?
উত্তর : ফণিমনসার মূলের কোষে খুব বড় বড় ভ্যাকুল (Vacuole) থাকে। ভ্যাকুওলের কোষরসের আস্রবণ-চাপ অনেক বেশি। সেইজন্য, ফণিমনসার জল-শোষণ-ক্ষমতা সাধারণ স্থলজ উদ্ভিদের চেয়ে অনেক বেশি।
প্রশ্ন 7. (i) লবণ উদ্ভিদ ও গরাণ জাতীয় উদ্ভিদ কাকে বলে? (ii) গৱাণ জাতীয় উদ্ভিদের মধ্যে কিরূপ অভিযােজন দেখা যায়?
উত্তর : লবণাম্বু উদ্ভিদ ও সাধারণ উদ্ভিদের জীবনধারণের পক্ষে অনুপযুক্ত, খুব বেশি পরিমাণে খনিজ লোনা মাটিতে অথবা লােনা জলে যেসব উদ্ভিদ স্বাভাবিকভাবে জীবন-যাপন করে, সেইসব উদ্ভিদকে বলা হয় লবণাম্বু উদ্ভিদ (Halophytes )
গণ-জাতীয় উদ্ভিদ সমুদ্র-উপকুলের এবং নদীর মােহনা অঞ্চলের লোনা মাটিতে যে ওদ জন্মায়, সেই গুলিকে গরাণ-জাতীয় উদ্ভিদ (Mangrove) বলে। সুন্দরী বা সুদরি একধরনের গরাণ-জাতীয় উদ্ভিদ।
(i) গরান জাতীয় উদ্ভিদে অভিযোজন গুলির মধ্যে উল্লেখযােগ্য হল শ্বাসমূল, জরায়ুজ অঙ্কুরােদগম ও ঠেসমূল।
 
প্রশ্ন 8. জরায়ুজ অঙ্কুরােদগম কাকে বলে? (ii) এর থেকে কিভাবে চারাগাছ জন্মায়?
উত্তর : (i) বােড়া এবং কয়েকটি গরাণ জাতীয় উদ্ভিদে জনিতু-উদ্ভিদে আটকে থাকা ফলের মধ্যেই বীজের অঙ্কুরােদগম হয়। জনিতৃ উদ্ভিদে আটকে থাকা অবস্থাতেই ফলের মধ্যে যে বীজের অঙ্কুরোদগম হয় তাকে জরায়ুজ অঙ্কুরােদগম (Viviparous germination) বলে।
(ii) জরায়ুজ অঙ্কুরােদমে, জনিতৃ-উদ্ভিদে থাকার সময় থেকেই বীজের অঙ্কুরোদগম শুরু হয়। প্রথমে জ্বণমূল ও পরে বীজপত্রাবকান্ড ফলত্ব ভেদ করে ফলের বাইরে চলে আসে। এরপর বীজপত্রাবকাণ্ড লম্বা হতে থাকে এবং শেষে সবুজ রঙের ছােট গদার মতাে দেখতে হয়। সবশেষে মোটা বীজপত্রাবকাণ্ডের ভারে ফলটি জনিতৃ-উদ্ভিদ থেকে খসে পড়ে এবং খাড়াভাবে কাদায় গেঁথে যায়। এর পরে, বীজপত্রাবকাণ্ডের ডগার চারপাশ থেকে মূল সৃষ্টি হয়। এইভাবে চারাগাছ জন্মায়।
 
প্রশ্ন 9. (i) মাছের অভিযােজনকে জলচারী অভিযােজন বলা হয় কেন? (ii) রুই মাছের অভিযােজন কি কি ?
উত্তর : (i) মাছ একান্তভাবে জলচর প্রাণী। যে সমস্ত মাছের অতিরিক্ত শ্বাসযন্ত্র আছে সেগুলি ছাড়া অন্য মাছ জলের বাইরে আসে না আর জলের বাইরে এলেই মারা যায়। সুতরাং মাছের যাবতীয় অভিযােজন জলে বাস করার জন্য বলে এর অভিযোজনকে জলচারী অভিযোজন (aquatic adaptation) বলা হয়।
   (ii) রুই মাছের উল্লেখযােগ্য অভিযােজন হল : দেহের আকৃতি (পটলের মত), ফুলকা, লেজের খণ্ডিত পেশী ও বিভিন্ন পাখনা, পার্শ্বরেখা, বেশী সংখ্যায় ডিম পাড়া।
 
প্রশ্ন 10. (i) মাছের পটকা কোথায় থাকে? এটি কি কাজ করতে বেশী সাহায্য করে? (ii) মাছ জলের মধ্যে কিভাবে নামে এবং জলের ওপর দিকে কিভাবে ভেসে ওঠে?
উত্তর : (i) সাধারণতঃ মাছের দেহের মধ্যে মেরুদণ্ড ও পােষ্টিকনালীর মধ্যবর্তী অঞ্চলে গ্যাসপূর্ণ থলি বা পটকা থাকে। মাছের দেহের ভরকেন্দ্র এর মধ্য দিয়ে চালিত হয় বলে এটি মাছকে জলের মধ্যে যে কোন উচ্চতায় ভেসে থাকতে সাহায্য করে।
   (ii) জলের মধ্যে যে কোন গভীরতায় ভেসে থাকার জন্য যুগ্ম পাখনাগুলি কেবল পটকাকে সাহায্য করে। মাছেরা প্রয়ােজনমতাে পটকার গ্যাসের আয়তন কমাতে ও বাড়াতে পারে। পটকার মধ্যে গ্যাসের আয়তন কমে গেলে, মাছের আপেক্ষিক গুরুত্ব বেড়ে যায় এবং পটকার প্লবতা (Buoyancy)-দানের ক্ষমতা কমে যায়। ফলে, মাছ জলের মধ্যে নিচের দিকে নেমে যায়। আবার উপরের দিকে ওঠার সময় পটকার গ্যাসের আয়তন বেড়ে যাওয়ার ফলে মাছের দেহের আপেক্ষিক গুরুত্ব কমে যায় এবং পটকার প্লবতা দানের ক্ষমতা বেড়ে যায়। মাছ তখন জলের মধ্যে উপরের দিকে ভেসে ওঠে।
 
প্রশ্ন 11. কইমাছের শ্বাসযন্ত্রটি কোথায় থাকে? তার গঠন কিরূপ?
উত্তর : কইমাছের অতিরিক্ত শ্বাসযন্ত্র ফুলকা প্রকোষ্ঠের পৃষ্ঠ পার্শ্বীয় অংশে থাকে। প্রত্যেকটি অতিরিক্ত শ্বাসযন্ত্র দেখতে কতকটা লাল রঙের গােলাপের পাপড়ির মত। এর অংশগুলি পাতলা অস্থি-নির্মিত পাত দিয়ে গঠিত। এর ওপরে অনেক রক্তবাহ সমন্বিত কলার আবরণ থাকে।
 
প্রশ্ন 12. শিঙি ও মাগুর মাছের অতিরিক্ত শ্বাসযন্ত্র কিরূপ? প্রত্যেক প্রকারের আকৃতি ও গঠন সংক্ষেপে বল।
উত্তর : শিঙিমাছের অতিরিক্ত শ্বাসযন্ত্র ধড়ের দু’পাশে অবস্থিত নলাকার দু’টি থলির মত। এদের শ্বাসনল বলে। এর একমুখ খােলা ও অন্য মুখ বন্ধ। এর খােলা মুখটি ফুলকা প্রকোষ্ঠের সঙ্গে যুক্ত। এতে প্রচুর রক্তবাহ থাকে। শ্বাসনল বায়ুপূর্ণ থাকে বলে এর নাম বায়ুনল। আবার মাগুর মাছের অতিরিক্ত শ্বাসযন্ত্র দেখতে অনেকটা লাল কদম ফুলের মত। এগুলি ফুলকা প্রকোষ্ঠের পৃষ্ঠ পার্শ্বীয় অংশে অবস্থিত, ফুলকার গায়ে লেগে থাকে। এদের অনেক শাখা-প্রশাখা আছে বলে এদের অতিরিক্ত শ্বাসযন্ত্রের নাম শ্বাসবৃক্ষ।
 
প্রশ্ন 13. ঘুমন্ত পায়রা গাছের ডাল থেকে পড়ে যায় না কেন?
উত্তর : পায়রার পেছনের পায়ের চারটি আঙুলের তিনটি সামনের দিকে ও একটি পিছনের দিকে বিন্যস্ত থাকায়, এরা সহজেই গাছের সরু ডাল আঁকড়ে ধরতে পারে। এ ব্যাপারে সবচেয়ে বেশি সাহায্য করে কয়েকটি কণ্ডরা। পেছনের পায়ে দেহ-সংলগ্ন খণ্ডগুলির পেশী থেকে উৎপন্ন কণ্ডরাগুলি একটি গুচ্ছের আকারে পায়ের নলি ও গােড়ালির সংযােগ-স্থলের কপিকলের মতাে অংশের উপর দিয়ে এবং আঙুলগুলি গােড়ায় অবস্থিত আংটির মতাে একটি সন্ধি বন্ধনীর মধ্য দিয়ে শেষপর্যন্ত প্রতিটি আঙুলের নিচের তলের সঙ্গে যুক্ত হয়। ফলে পায়রা যখন পেছনের পায়ে ভাজ করে গাছের ডালে বসে, তখন আঙুল গুলি নিজে থেকেই গাছের ডালের সঙ্গে আঁকড়ে যায়। এই কারণে ঘুমন্ত পায়রা গাছের ডাল থেকে পড়ে যায় না।

অভিযােজন (অতি সংক্ষিপ্ত প্রশ্নোত্তর)


প্রশ্ন 14. পদ্ম কি জাতীয় উদ্ভিদ?
উত্তর : আংশিক জল-নিমগ্ন উদ্ভিদ।
প্রশ্ন 15. পদ্মের বৃন্তগুলি স্পঞ্জের মত কেন?
উত্তর : এর মধ্যে প্রচুর বায়ুগহ্বর থাকে বলে।
প্রশ্ন 16. পদ্মের অস্থানিক মূলের প্রধান কাজ কি?
উত্তর : গ্রন্থিকাণ্ডকে মাটিতে আটকে রাখা।
প্রশ্ন 17. পদ্মের কিরূপ সালােকসংশ্লেষ হয়?
উত্তর : স্বাভাবিকভাবে সালােকসংশ্লেষ হয়।
প্রশ্ন 18. পদ্মের কি কি জনন হয়?
উত্তর : অঙ্গজ ও যৌনজনন উভয় প্রকার হয়।
প্রশ্ন 19. মরুভূমি বা পাহাড়ের পাথুরের মাটিতে যে সব উদ্ভিদ জন্মায় তাদের নাম কি?
উত্তর : জাঙ্গল উদ্ভিদ।
প্রশ্ন 20. ফণিমনসা ও আম গাছের মধ্যে কার জল শােষণ ক্ষমতা বেশী?
উত্তর : ফণিমনসা।
প্রশ্ন 21. ফণিমনসার কোনটি বাষ্পমােচনে হ্রাস করে?
উত্তর : পর্ণকাণ্ড।
প্রশ্ন 22. ফণিমনসার পাতাগুলি কিসে রূপান্তরিত হয়?
উত্তর : পত্ৰকণ্টকে।
প্রশ্ন 23. ফণিমনসার কাণ্ডে কিরূপ অ্যাসিডের পরিমাণ বেশী?
উত্তর : জৈব অ্যাসিড।
প্রশ্ন 24. সমুদ্র-উপকূলের লবণাম্ব উদ্ভিদদের কি বলে?
উত্তর : গরাণ জাতীয় উদ্ভিদ।
প্রশ্ন 25. লবণাম্বু উদ্ভিদের কোন সময় বংশ বিস্তার হয় ?
উত্তর : বর্ষাকালে।
প্রশ্ন 26. বেড়াজাতীয় উদ্ভিদের অঙ্কুরােদগমের নাম কি ?
উত্তর : জরায়ুজ অঙ্কুরোদগম।
প্রশ্ন 27. গরাণ জাতীয় উদ্ভিদের প্রধান অভিযােজন কি কি?
উত্তর : খাসমূল ও জরায়ুজ অঙ্কুরােদগম ।
প্রশ্ন 28. মটর গাছের আরােহণ অঙ্গের নাম কি?
উত্তর : পত্ৰকাকর্য।
প্রশ্ন 29. জলে বাস করার জন্য মাছের অন্যতম অভিযোজন কি?
উত্তর : পটলের মত আকৃতি দেহ।
প্রশ্ন 30. মাছের গমন অঙ্গ কোনটিকে বলে ?
উত্তর : মাছের লেজ।।
প্রশ্ন 31. মাছকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাবার কাজে সাহায্য করে কে ?
উত্তর : পুচ্ছ পাখনা, পৃষ্ঠ পাখনা ও পায় পাখনা।
প্রশ্ন 32. মাছের দেহের ভরকেন্দ্র কার মধ্য দিয়ে চালিত হয় ?
উত্তর : পঢ়ক।
প্রশ্ন 33. মাছের উল্লেখযােগ্য জলচারী অভিযােজন কোনটি?
উত্তর : ফুলকা।
প্রশ্ন 34. জলের বাধা অতিক্রম করতে মাছকে কি সাহায্য করে?
উত্তর : শ্লেষ্ম গ্রন্থি থেকে নিঃসৃত শ্লেম।
প্রশ্ন 35. মাছের কানের প্রধান কাজ কি?
উত্তর : ভারসাম্য রক্ষা করা।
প্রশ্ন 36. মাছের প্রধান জ্ঞানেন্দ্রিয়ের নাম কি ?
উত্তর : পার্শ্বরেখ।
প্রশ্ন 37. মাছের জননের ক্ষেত্রে প্রধান জলচারী অভিযােন কি?
উত্তর : বেশী সংখ্যায় ডিম পাড়া।
প্রশ্ন 38. অতিরিক্ত শ্বাসযন্ত্রযুক্ত মাছদের কি বলা হয়?
উত্তর : জিওল মাছ।
প্রশ্ন 39. শিঙিমাছের অতিরিক্ত শ্বাসযন্ত্রের নাম কি ?
উত্তর : শ্বাসনল।।
প্রশ্ন 40. মাগুর মাছের অতিরিক্ত শ্বাসযন্ত্রের নাম কি ?
উত্তর : শ্বাসবৃক্ষ।
প্রশ্ন 41. পায়রার মুখ্য অভিযােজনকে কি বলে ?
উত্তর : খেচর অভিযােজন।
প্রশ্ন 42. পায়রা ও অন্যান্য পাখিদের ডানা কিসের রূপান্তর?
উত্তর : অগ্ৰপদের।
প্রশ্ন 43. পায়রার ডানার সঙ্গে কয়টি বড় ওড়ার পালক থাকে ?
উত্তর : তেইশটি।
প্রশ্ন 44. ওড়ার সময় পায়রার দিক পরিবর্তন করতে সাহায্য করে কি?
উত্তর : পুচ্ছপালক বা রেট্রিসেস।
প্রশ্ন 45. পায়রার ডানা দুটি ওপর-নীচে কার জন্য ওঠা-নামা করে?
উত্তর : ওড়ার পেশী সঙ্কোচনের জন্য।
প্রশ্ন 46. পায়রার পায়ের অভিযােজন কোনটি ?
উত্তর : পায়ে করার অবস্থান।
প্রশ্ন 47. পায়রার অস্থির মধ্যে কি থাকে?
উত্তর : বায়ুথলি।
প্রশ্ন 48. পায়রার দেহকে ওজন কমানােতে সাহায্য করে কি কি ?
উত্তর : ফাপা অস্থি, বায়ুথলি ও পালক।
প্রশ্ন 49. পায়রার ওড়ার জন্য অতিরিক্ত শক্তি জোগায় কে?
উত্তর : ফুসফুসের সঙ্গে যুক্ত বায়ুথলি।
প্রশ্ন 50. পায়রার দৃষ্টিশক্তি প্রখর কেন?
উত্তর : এদের অবটিক লােব খুব বড় বলে।
প্রশ্ন 51. হাঁটার সময় পায়রার দেহ মাটির সঙ্গে কিরূপ কোণ সৃষ্টি করে ?
উত্তর : সূক্ষ্মকোণ।
প্রশ্ন 52. পায়রা কেবল পশ্চাৎ পদের সাহায্যে হাটে কেন?
উত্তর : অগ্রপদ ডানায় রূপান্তরিত বলে।
Comment

Class XI Political Science

Class XII Political Science

Class 12 Bangla Books Question& Answers